HEALTH TIPS লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
HEALTH TIPS লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

পৃথিবীর খ্যাতনামা এই কার্ডিয়াক সার্জন ধর্মীয় অনুশাসন মানুষকে ভালো রাখে মন্তব্য করেন


ব্যাঙালুরুর নারায়ণা ইনস্টিটিউট অব কার্ডিয়াক সায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা, খ্যাতিমান হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. দেবী প্রসাদ শেঠী বলেন ইউরোপ আমেরিকার তুলনায় ভারত ও বাংলাদেশের মানুষের হৃদরোগের ঝুঁকি তিনগুণ এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ২০ গুন বেশি, তিনি বলেন বংশানুক্রমিকভাবে এই অঞ্চলের মানুষ হৃদরোগের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন।

কোলেস্ট্রেরল নিয়ন্ত্রণে সকালে খালিপেটে ভেজানো বাদাম



তিনি বলেন, ইউরোপ আমেরিকায় হৃদরোগ হচ্ছে অবসরপ্রাপ্ত মানুষদের রোগ, ৬০-৬৫ বছর বয়সের পরে দেখা দেয়। আর এই অঞ্চলে হৃদরোগ হচ্ছে যুবকদের রোগ, ৪০ এর আগে পরেই হৃদরোগে আক্রান্তের ঘটনা ঘটতে শুরু করে।

ইউরিক অ্যাসিড কী? এর জন্য কী কী সমস্যা হয়? কী করবেন?

ইউরোপ আমেরিকায় সন্তানেরা বৃদ্ধ পিতা-মাতাদের হৃদরোগের চিকিৎসা করাতে নিয়ে যায়, আর এই অঞ্চলে বৃদ্ধ পিতা-মাতা সন্তানদের হৃদরোগের চিকিৎসা করাতে হাসপাতালে ছুটেন।

ডা. দেবী শেঠী বলেন, খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনাচারের মাধ্যমে হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো যায়। নিয়মিত হাঁটা এবং ব্যায়াম হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। ভারত ও বাংলাদেশ এর মানুষ ব্যায়াম করতে চান না বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

৮টি খাবার তাড়াতাড়ি চুল পেকে যাওয়া রোধ করে

ডাক্তার দেবী শেঠী ভাজা পোড়া না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে বলেন, তেলে ভাজা খাবার হৃদরোগ ত্বরান্বিত করে। যে কোন ধরনের জাঙ্ক ফুড হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। ধুমপান হৃদরোগকে আমন্ত্রণ জানায়।

অপেক্ষাকৃত তরুণ বয়সের লোকজন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন। পৃথিবীর খ্যাতনামা এই কার্ডিয়াক সার্জন ধর্মীয় অনুশাসন মানুষকে ভালো রাখে মন্তব্য করে বলেন, আপনি যেই ধর্মেরই হোন না কেন, ধার্মিক হোন। সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস রাখুন।

আপনাকে আধ্যাত্মিকতা অর্জন করতে হবে না, শুধু ধর্মীয় অনুশাসনগুলো মেনে চলুন। প্রতিদিন কাজ শুরু করার আগে গডকে বলুন। কাজ শেষ করে গডকে ধন্যবাদ দিন। ভেরি সিম্পল। আপনি ভালো থাকবেন।

BENGALI FILM WRITTEN BY KABIGURU RABINDRANATH TAGORE 


ডাক্তার দেবী শেঠী বলেন, অসুস্থ না হলে এখানে কেউ ডাক্তারের কাছে যেতে চান না। অথচ সুস্থ অবস্থায় সুস্থ থাকার জন্যই ডাক্তারের কাছে বেশি যাওয়া উচিত।

নিয়মিত চেকআপ করানোর মাধ্যমে বহু রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব বলেও তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সিটি স্ক্যান নামের একটি মেশিন আছে। এই মেশিন দিয়ে মাত্র তিন সেকেন্ডে আগামী বিশ বছরের মধ্যে কোন লোকের হার্ট অ্যাটাক হবে কিনা তা বলে দেয়া সম্ভব।

ডাক্তার দেবী শেঠী বলেন, প্রত্যেক সুস্থ মানুষের প্রতি দুই বছরে অন্তত একবার চেকআপ করানো উচিত। ব্লাড প্রেসার এবং ডায়াবেটিসসহ হৃদযন্ত্রের পরীক্ষাগুলো খুবই জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

Tags: Dr. Devi Settey, 
Speak of Dr. Devi Setty, 
edik odik article of  Dr. Devi Settey, 
Heart Disease of Dr. Devi Sethi 
How to avoid heart attack, explanation of Dr. Devi Settey.


৮টি খাবার তাড়াতাড়ি চুল পেকে যাওয়া রোধ করে


বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চুল পাকবেই কিন্তু তা বলে অল্প বয়সেই চুল পেকে গেলে তা অনেকেরই অস্বস্তির কারণ হয়। বার্ধক্য এবং জিনগত কারণ ছাড়াও অতিরিক্ত স্ট্রেস এবং শরীরে পুষ্টির অভাব থেকেও চুল পেকে যেতে পারে তাড়াতাড়ি। নিয়মিত স্ট্রেস-রিলিফ এক্সারসাইজ করলে এবং প্রয়োজনমতো ভিটামিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড-সমৃদ্ধ খাবার খেলে অল্প বয়সে চুল পেকে যাওয়ার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

নীচে রইল তেমনই ৯টি খাবারের কথা। এগুলি পাকা চুল রোধ করে যেমন পাশাপাশি স্ক্যাল্প ভাল রাখে এবং নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।


১. আখরোট—

আখরোটে থাকে প্রচুর পরিমাণ কপার বা তামা। এই তামাই চুলে মেলানিন উৎপন্ন করে, যার জেরে চুল থাকে কালো।

২. শেলফিশ—

যে কোনও খোলাযুক্ত সামুদ্রিক প্রাণী যেমন, অয়স্টার, চিংড়ি বা কাঁকড়ায় থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। ওমেগা-৩ চুলে পাক ধরা আটকায়। 

৩. লিভার—

প্রাণীজ লিভার বা মেটে ভিটামিন বি ১২ সমৃদ্ধ হয়। এই ভিটামিনটি যেমন রক্তাল্পতা দূর করে তেমনই চুল পেকে যাওয়া প্রতিরোধ করে। 

৪. ব্রকোলি—

চুলে পাক ধরা আটকাতে শরীরে প্রয়োজন পরিমিত পরিমাণ ফোলিক অ্যাসিড যা প্রচুর অনুপাতে পাওয়া যায় ব্রকোলিতে। 

৫. সামুদ্রিক মাছ—

স্যামন, টুনা ইত্যাদি সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এগুলি প্রতিদিন বাজারে না পেলেও পমফ্রেট, ভেটকি, পারশে ইত্যাদি খেলেই চলেন।

৬. সূর্যমুখী বীজ—

সূর্যমুখী বীজের তেলে ভিটামিন ই, আয়রন, জিঙ্ক এবং ভিটামিন বি৬ রয়েছে। রান্নায় তাই সানফ্লাওয়ার অয়েল ব্যবহার করা ভাল। এছাড়া এই তেল দিয়ে বাদামের পেস্ট তৈরি করে স্ক্যাল্পে লাগালেও অনেক উপকার পাওয়া যায়।

৭. ডাল—

ডালেও রয়েছে প্রচুর ভিটামিন বি১২ এবং বি৯। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় একবাটি ডাল রাখা খুবই জরুরি। 

৮. কাবলি ছোলা—

কাবলি ছোলা ভিটামিন বি সমৃদ্ধ একটি খাবার। রোজ না হলেও সপ্তাহে দু’তিনদিন খেলেও উপকার হবে। 

কোলেস্ট্রেরল নিয়ন্ত্রণে সকালে খালিপেটে ভেজানো বাদাম

কোলেস্ট্রেরল নিয়ন্ত্রণে সকালে খালিপেটে ভেজানো বাদাম 


বাদাম খেতে যেমন ভালো তেমন গুনেও অতুলনীয়। বিশেষ করে সারারাত  যদি সেই বাদাম জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খেয়ে নেয়া যায়, তা হলে তো কথাই নেই।

বাদাম কোলেস্ট্রেরল নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ভেজানো বাদাম।  গর্ভবতী নারী দের জন্যও উপকারী এই ভেজানো বাদাম। ভেজানো বাদামএ বা-১৭ থাকে যা ক্যানসার প্রতিরোধের কাজ করে।  হজম শক্তি বাড়িয়ে তোলে ভেজানো বাদাম।  এই বাদাম শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে দেয় ও শরীরে ফোলাভাব কমায়।


STOP HAIR LOSS AND MAKE IT GROW- USE GUAVA LEAVES

ইউরিক অ্যাসিড কী? এর জন্য কী কী সমস্যা হয়? কী করবেন?

ইউরিক অ্যাসিড কী? এর জন্য কী কী সমস্যা হয়? কী করবেন?

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে আমরা অনেকেই পরিচিত। কারণ, শরীরে উচ্চ মাত্রার ইউরিক অ্যাসিডের উপস্থিতির ফলে হতে পারে গেঁটে বাত বা গিঁটে গিঁটে ব্যথার মতো একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যা। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তি দেখে অনেকেই দুশ্চিন্তায় খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেন। ইউরিক অ্যাসিড সম্পর্কে আমাদের অনেক ভ্রান্ত ধারণা আছে। সঠিক তথ্য কী, চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে কেন?

মূত্রের মাধ্যমে যে পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড স্বাভাবিক ভাবে বেরিয়ে যায়, আমাদের যকৃত যখন তার চেয়ে বেশি পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে, তখনই রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া স্বাভাবিক অবস্থায় খাবার থেকে উৎপন্ন ইউরিক অ্যাসিড রক্তে মিশে গিয়ে তা কিডনিতে পৌঁছায় এবং কিডনি এই টক্সিক উপাদানকে ছেঁকে বের করে দের শরীরের বাইরে।

দৈনন্দিন ব্যস্ততার চাপে আমরা এমন অনেক খাবার প্রায়ই খাই যা রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা এতটাই বাড়িয়ে দেয় যে কিডনি সেই অতিরিক্ত অ্যাসিড শরীর থেকে বের করতে পারে না। ফলে ক্রমশ আপনার শরীরের বাড়তে থাকে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। এর ফলে স্বাভাবিক ভাবেই আপনি অসুস্থ হয়ে পড়তে থাকেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হাঁটু-সহ বিভিন্ন অস্থিসন্ধিতে ইউরিক অ্যাসিড জমা হতে থাকে এবং তাতে অস্থিসন্ধি ফুলে যায় এবং ব্যথা হতে থাকে।

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় কী কী খাবার খাওয়া নিষেধ?

আসলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় খাবার-দাবারে নিয়ন্ত্রণের তেমন একটা প্রয়োজন নেই। অতিরিক্ত পিউরিনযুক্ত খাবার, যেমন লাল মাংস (রেড মিট), লাল মদ (রম), সামুদ্রিক মাছ কম খাওয়া উচিত্। উচ্চ প্রটিন যুক্ত খাবার, যেমন মাছ-মাংস, মুসুড়ির ডাল, রাজমা, কিছু সবুজ সবজি (পালং শাক) এড়িয়ে চলুন।

এরই সঙ্গে মনে রাখবেন, উচ্চ মাত্রায় চিনি খাওয়াও হতে পারে ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির একটা বড় কারণ। দেহে উচ্চ মাত্রার ইউরিক অ্যাসিডের উপস্থিতির কারণে হতে পারে গেঁটে বাত, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি সমস্যা-সহ নানা রকমের অসুখ।

কী করবেন?

জেনে নিন শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার ও ইউরিক অ্যাসিড শরীর থেকে বের করে দেওয়ার একটি সহজ কৌশল।

স্বাভাবিক অবস্থায় শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের নির্দিষ্ট মাত্রা হল, পুরুষের ক্ষেত্রে: ৩.৪–৭.0 mg/dL এবং মহিলার ক্ষেত্রে: ২.৪–৬.0 mg/dL। এর চেয়ে বেশি হলে তা নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন।

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণের কাজে আপনাকে সহায়তা করবে খুবই সাধারণ একটি জিনিস, যার নাম অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার। এর দাম খুব বেশি চড়া নয়। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার কিনুন। ১ চা চামচ ভিনেগার নিন, এক গ্লাস জলের সঙ্গে মিশিয়ে পান করে ফেলুন। দিনে অন্তত ২-৩ বার এই মিশ্রণ পান করুন নিয়মিত। অরগানিক ও অপাস্তুরিত ভিনেগার হলেই সবচেয়ে ভাল কাজ দেবে।

কোলেস্ট্রেরল নিয়ন্ত্রণে সকালে খালিপেটে ভেজানো বাদাম

দাঁতের ক্যাভিটি

 
দাঁতের ক্যাভিটি

দাঁতের ক্যাভিটির সমস্যা হল দাঁতে পোকা ধরার সমস্যা। দাঁতের ক্ষয় হয়ে যাওয়া এবং দাঁতে গর্তের সৃষ্টি হওয়ার কারণে খাবার খাওয়ার সময় অনেক যন্ত্রণা পোহাতে হয়। এছাড়াও ক্যাভিটি যদি বেশি হয়ে যায় তাহলে রুট ক্যানেল না করানো ছাড়া উপায় থাকে না। কিন্তু ক্যাভিটির সমস্যা থেকে আমরা চাইলেই মুক্তি পেতে পারি। একটু সতর্কতাই এই সমস্যার সমাধান করতে পারে।


আসুন জেনে নিই দাঁতের ক্যাভিটির সমস্যা প্রতিরোধে জরুরি কিছু করণীয়:


১) নিয়মিত ব্রাশ, ফ্লস এবং অ্যালকোহল মুক্ত মাউথওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার রাখুন। দাঁতের পাশাপাশি নজর দিন জিভের দিকেও। নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন জিভ।

২) চিনিযুক্ত ক্যান্ডি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার যতোটা সম্ভব কম খাওয়ার চেষ্টা করুন। এবং যদি একেবারেই না খেয়ে থাকতে না পারেন তবে এই ধরনের খাবার যা দাঁতে লেগে থাকার সম্ভাবনা বেশি খাওয়ার পরপরই দাঁত ভালো করে পরিষ্কার করে নিন।

৩) অতিরিক্ত স্টার্চ ও রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার যেমন চিপস, পাউরুটি, পাস্তা এবং অন্যান্য ক্র্যাকার থেকে দূরে থাকুন। এতে ক্যাভিটির সমস্যাও দূরে থাকবে।

৪) যে সকল কার্বোনেটেড সফট ড্রিংকসে অনেক বেশি মাত্রার চিনি, ফসফরাস এবং কার্বনেশন যৌগ রয়েছে তা একেবারেই পান করবেন না। এর পরিবর্তে তাজা ফলের রস পান করুন। এবং অবশ্যই ফলের রস পানের পর মুখ পরিষ্কার রাখুন।

৫) বাচ্চাদের নরম দাঁতে খুব সহজেই ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ হয়। তাই বাচ্চাদের ব্যাপারে অতিরিক্ত সতর্ক থাকুন। বাচ্চাদের নরম ব্রিসলের ব্রাশ ব্যবহার করতে দিন এবং টুথপিক ব্যবহার করতে দেবেন না। প্রতি ৩ মাস পরপর বাচ্চাদের ব্রাশ বদলে দিন।

৬) দাঁতের ডাক্তারের কাছে সচরাচর যাওয়া হয়ে ওঠে না। কিন্তু একটু কষ্ট করে হলেও বছরে দুবার ডেন্টিস্টের কাছে গিয়ে চেকআপ করান এবং দাঁতের যে কোনো সমস্যা অবহেলা না করে যতো দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।

কোলেস্ট্রেরল নিয়ন্ত্রণে সকালে খালিপেটে ভেজানো বাদাম