Elfi 2025 : এবার হাতিদের স্নান করানো ও তাদের সঙ্গে সেলফি তোলার সুযোগ দিচ্ছে বন দপ্তর

জঙ্গল ঘুরতে আসা আর তাঁর সঙ্গে জংলী হাতির দর্শন পাওয়া মানে সোনাই সোয়াগা। আর যদি খুব কাছ থেকে হাতির ছবি তোলার সুযোগ থাকে তবে যাত্রাটাই হয়ে ওঠে রোমাঞ্চকর। আর এই সুযোগই আসতে চলেছে।


সেলফি তোলার সুযোগ

হাতিদের সঙ্গে সেলফি তোলার সুযোগ করে দিচ্ছে জলপাইগুড়ির গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগ কেবল মাত্র ২০ টাকায়। ধূপঝোরা এলিফ্যান্ট ক্যাম্পের পিলখানায় কুনকি হাতিদের সঙ্গে পর্যটকদের সেলফি তোলার এই পরিকল্পনার নাম দেওয়া হয়েছে 'এলফি'।

আরও পড়ুন : ভ্রমণ : উত্তরবঙ্গের কালিপুর 


এলফি জোন 

বন্যপ্রাণ বিভাগের জেনি, হিলারি, মাধুরী, ডায়নার মতো কুনকি হাতিদের সঙ্গে দেড় ঘণ্টা কাটানোর ফাঁকে নিজের মুঠোফোনে নিজস্বী তোলার সুযোগ পাবেন পর্যটকরা। চলতি শীতের মরশুমেই ধূপঝোরার এই এলফি জোনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে। 



ধূপঝোরায় বন্যপ্রাণ বিভাগের এলিফ্যান্ট ক্যাম্প রয়েছে। ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকা কটেজগুলিও খুলে দেওয়া হয়েছে। ধূপঝোরায় এলিফ্যান্ট ক্যাম্পেই রয়েছে কুনকি হাতি আর মাত্র ২০ টাকায় হাতিদের সঙ্গে সেলফি তোলার সুযোগ করে দিচ্ছে জলপাইগুড়ির গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগ। 

আরও পড়ুন : ডাবল ডেকার রুট ব্রিজ 

আরও পড়ুন : দেখুন উত্তরবঙ্গের তিস্তা বুড়ির নাচ 


ধূপঝোরা এলিফ্যান্ট ক্যাম্পের পিলখানায় কুনকি হাতিদের সঙ্গে পর্যটকদের সেলফি তোলার এই পরিকল্পনার নাম দেওয়া হয়েছে 'এলফি'।


বন্যপ্রাণ বিভাগের জেনি, হিলারি, মাধুরী, ডায়নার মতো কুনকি হাতিদের সঙ্গে দেড় ঘণ্টা কাটানোর ফাঁকে নিজের মুঠোফোনে নিজস্বী তোলার সুযোগ পাবেন পর্যটকরা। 


চলতি শীতের মরশুমেই ধূপঝোরার এই এলফি জোনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে। 

আরও পড়ুন : কলেস্ট্রেরল নিয়ন্ত্রণ, সহজ উপায় 


এলফি জোনের খরচ 

বন দপ্তরের এই উদ্যোগ খুবই আকর্ষণীয় হবে। যে কোনও পর্যটক ধূপঝোরায় গিয়ে মাত্র ২০ টাকায় এন্ট্রি নিয়ে হাতিদের সঙ্গে পিলখানার সামনে থেকে সেলফি তুলতে পারবেন।' পিলখানার কাছে হাতিদের থেকে কিছুটা দূরত্বে দেওয়া হয়েছে ব্যারিকেড, যাতে কুনকির সামনে কোনও পর্যটক যেতে না পারেন। এই ব্যারিকেডের মুখেই বেশ কয়েকটি সেলফি জোন। এলিফ্যান্ট ও সেলফি শব্দ দুটিকে মিলিয়ে এই জায়গার নামকরণ করা হয়েছে 'এলফি জোন'। 

আরও পড়ুন : স্বাস্থ্য, ইউরিক অ্যাসিড কি? কেন হয়? নিরাময় কিভাবে? 

আপাতত পিলখানার সামনে ব্যারিকেড ও এলফি জোন তৈরির প্রস্তুতি শুরু করেছে বন্যপ্রাণ বিভাগ। সকালের একটা নির্দিষ্ট সময় নাকি দুপুরের দিকে এলফি জোনে যাওয়ার অনুমতি মিলবে, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। একসঙ্গে কতজন পর্যটক এলফি জোনে যেতে পারবেন, তাও খুব শীঘ্রই জানিয়ে দেবে বন দপ্তর। 

আরও পড়ুন : দাঁতের ক্যাভিটির নিরাময় 


হাতিকে স্নান করানোর দৃশ্য

এছাড়াও গরুমারায় চালু হচ্ছে কুনকি হাতিদের 'বিউটি পার্লার'। চলতি মাস থেকেই হাতিকে স্নান করানোর দৃশ্য দেখতে পারবেন পর্যটকরা। গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগ ধূপঝোরা এলিফ্যান্ট ক্যাম্পে এই পরিষেবা চালু করতে চলেছে।

ধুপঝোড়াতে হাতিকে স্নান করানোর দৃশ্য 


চলতি জানুয়ারি ২০২৫ থেকেই মূর্তি নদীতেই হাতিকে স্নান করানোর সময় পর্যটকরা উপস্থিত থাকতে পারবেন। পাশাপাশি কুনকির গায়ে জল ছেটাতেও বাধা থাকবে না।' জঙ্গলে হাতির স্নান দেখা দুর্লভ ব্যাপার। কুনকি হাতিদের স্নানের দৃশ্য দেখাও কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। 

আরও পড়ুন : ভ্ৰমণ : চারখল 

বন দপ্তর সূত্রে খবর, মাহুতরা মূর্তি নদীতে সাবান মাখিয়ে হাতিকে স্নান করান, হাতির কান, পায়ের নখ পরিষ্কার করে থাকেন। 'সেই সমস্ত কিছুই বিউটি পার্লারের মতো। মূর্তি নদীতে ওই দৃশ্য এবার সকলেই দেখতে পারবেন। 


ধূপঝোরা এলিফ্যান্ট ক্যাম্পে পিলখানায় রয়েছে হিলারি, মাধুরী, জেনির মতো পোষা বা কুনকি হাতি। করোনার আগে এই কুনকিদের মূর্তি নদীতে স্নানের দৃশ্য দেখতে পেতেন পর্যটকরা। করোনাকালের পর থেকে এই রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা থেকে বঞ্চিত পর্যটকরা। অবশ্য সেই পরিষেবা ফের চালু হওয়ার খবরে পর্যটক মহল খুশি। 


লাটাগুড়িতে বেড়াতে আসা কলকাতার বিভিন্ন বাসিন্দা বলেন, 'হাতিকে স্নান করানো দেখতে মুখিয়ে আছি। পরিষেবা চালু হলে একবার এসে ওই অভিজ্ঞতা নিয়ে যাব।'

আরও পড়ুন : নতুন সিনেমা ফ্রি তে পেতে চান? টেলিগ্রাম জয়েন করুন

ধূপঝোরা এলিফ্যান্ট ক্যাম্পে 'বন্ধ থাকা ইকো কটেজগুলি চালু করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই চালু হবে পিলখানায় সেলফি তথা "এলফি' পয়েন্ট।



এলিফ্যান্ট সাফারি:

এলিফ্যান্ট সাফারিও চালু হবে। আসলে ধূপঝোরা এলিফ্যান্ট ক্যাম্পে ইকো ট্যুরিজম পরিষেবা চালু হতে চলেছে। সার্বিকভাবে এলিফ্যান্ট রাইডিং, সেলফি জোন, এলিফ্যান্ট বাথিং এই মাসেই চালু করা হবে।' 

আরও পড়ুন : পৃথিবীর সেরা হ্যাকার   

পর্যটন ব্যবসায়ীরা জানান, ধূপঝোরাকে কেন্দ্র করে বন দপ্তরের নিত্যনতুন পরিকল্পনা পর্যটকদের কাছে খুবই আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে চলেছে। কুনকি হাতিকে স্নান করানোর অভিজ্ঞতা নেওয়ার বিষয়টা খুবই রোমাঞ্চকর। এই সিদ্ধান্তে পর্যটনকে কেন্দ্র করে ব্যবসায় গতি আসবে। সবমিলিয়ে একটা আকর্ষণীয় ব্যাপার অপেক্ষা করছে পর্যটকদের জন্য।

আরও পড়ুন : বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার থাকলে যে ১০টি ভুল কখনই করবেন না

Bhojpuri Song 2025: এটা ছাড়া শীতের পিকনিকে মজা পাওয়া যায় না।

শীতের দিনের আমেজটাই আলাদা। কখনো কুয়াশা, কখনো রোদ। আর এখন উপযুক্ত সময় চড়ুইভাতী অর্থাৎ পিকনিক এর। পিকনিক! আর নাচ হবে না? কিন্ত ধামাকাদার গান তো দরকার, যাতে মনের সুখে কোমরটাকে ভালোভাবে দোলানো যায়। আছে! আছে! ভোজপুরি গান। একবার চালালেই নেশা ধরে যাবে। হিন্দির কিছুটা কাছাকাছি, কিন্তু ভাষা খুব বেশি বোঝার প্রয়োজন নেই, শুধু গানের বিট গুলো ধরে নেশার মত নাচতে থাকা। 

বিহারের ভোজপুরি গান – লোকসংগীতের প্রাণধারা

বিহার ভারতের এক সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক রাজ্য, যার সংগীত ঐতিহ্যের মধ্যে ভোজপুরি গান (Bhojpuri Song) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই গান শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং ভোজপুরি ভাষাভাষী মানুষের জীবন, অনুভূতি ও সমাজের প্রতিফলন। ভোজপুরি ভাষা মূলত বিহারের পশ্চিমাঞ্চল, পূর্ব উত্তরপ্রদেশ এবং ঝাড়খণ্ডের কিছু অঞ্চলে প্রচলিত।

ভোজপুরি গান প্রাচীন লোকসংগীতের ধারাকে ধারণ করে গড়ে উঠেছে। কৃষিকাজ, বিবাহ, উৎসব, প্রেম, বিচ্ছেদ, সমাজজীবন—সব কিছুই এই গানের মূল বিষয়। বিয়ের সময় “সোহর” গান, চাষাবাদের সময় “কাঁরাহা” গান, এবং উৎসবে “ফাগ” বা “চৈত” গান গাওয়া হয়, যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত।

আধুনিক যুগে ভোজপুরি সংগীত আরও বহুমাত্রিক হয়েছে। আজ ভোজপুরি গান শুধু গ্রামীণ অঞ্চলে নয়, সারা ভারতের সংগীতপ্রেমীদের কাছেও জনপ্রিয়। মনোজ তিওয়ারি, পবন সিং, খেসারি লাল যাদব, রিতেশ পাণ্ডে, অন্তরা সিং প্রিয়াঙ্কা, ও শিল্পী দেবী–এর মতো শিল্পীরা ভোজপুরি গানে নতুন মাত্রা এনেছেন। তাঁদের গানে আধুনিক বাদ্যযন্ত্র, পপ সংগীতের ধারা এবং সিনেমার প্রভাব যুক্ত হয়েছে।

ভোজপুরি সিনেমা শিল্পের সাফল্যের পেছনেও এই গানগুলির ভূমিকা অসামান্য। প্রায় প্রতিটি ভোজপুরি চলচ্চিত্রে ৪–৫টি গান থাকে, যা দর্শকদের মনোরঞ্জনের প্রধান আকর্ষণ। “लॉलीपॉप लागेलू” বা “छठी मईया के गीत”–এর মতো গানগুলি আজ সীমান্ত পেরিয়ে আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তাও অর্জন করেছে।

তবে, এই আধুনিকীকরণের মধ্যেও লোকসংগীতের মূল সুর আজও অক্ষুণ্ণ আছে। বিহারের গ্রামীণ নারী-পুরুষ এখনো মাঠে, উৎসবে, বা আঙ্গিনায় বসে দলবদ্ধভাবে গেয়ে ওঠেন ভোজপুরি গান। এতে প্রেম, বেদনা, আনন্দ ও ধর্মীয় বিশ্বাসের এক অনন্য মিশেল দেখা যায়।

ভোজপুরি গান আজ শুধু বিহারের নয়, গোটা উত্তর ভারতের সাংস্কৃতিক ঐক্যের প্রতীক। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, ভাষা ভিন্ন হলেও সংগীতই পারে হৃদয়কে এক সুরে বাঁধতে।

আরও পড়ুন : বিনামূল্যে ছবি ডাউনলোডের কিছু আদর্শ সাইট


ফাটাফাটি কিছু ভোজপুরি গানের তালিকা 

Song - Balamuwa Ke Ballam (2024)

Singer - Samar Singh, Neha Raj

Geet - Alok Yadav

Music - ADR Anand

Concept - Samar Modi

Director - Ashish Satyarthi

Project manager - Sonu Srivastava

Music Label - T-Series

আরও পড়ুন : হার্ট এর রোগ ও ধর্মীয় প্রভাব 

Meri Jalti Jawani Mange Pani Pani (2017)

Song - Jawani Mange Pani Pani

Artist - R C Aarshi Upadhyay

Writer - Ajay Hooda

Singer - Ruchika Jangid

Music - T R Music

Director - Pawan Gill 

Label - Mor Music Company

Special Thanks - Vikas Singhroha & Ramkesh Jiwanpurwala

Audio Studio - Mor Music Audio Recording Studio

Production House - Mor Digital Recording

আরও পড়ুন : পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ 


Song : Tut Jai Palang Raja Ji (2022)

Singer : Khesari Lal Yadav, Indu Sonali

Music : Chhote Baba

Lyrics : Sumit Singh Chandravansh


Song :- Lolly Pop Lageli (2015)

Singer :- Pawan Singh

Writer :- Zahid Akhtar

Music :- Vinay Vinayak 


আরও পড়ুন : শ্রীলংকার জাতীয় সংগীত 

Song - Kamar Kare Lach Lach (2023)

Singer / Actor - Neelkamal Singh

Feat- Shrishti Uttrakhandi

Lyrics - Krishna Sangam

Music - Shubham SBR

Composer - Neelkamal Singh 


Song : Dhani Ho Sab Dhan (2023)

Singer : Power Star Pawan Singh & Shivani Singh

Ft. : Queen Shalinee 

Lyrics : Ashutosh tiwari

Music :Priyanshu Singh


Song :- Apne Labhar Ko Dhokha Do (2023)

Singer :- Chand Jee & Shilpi Raj

Lyrics :- imran Bhai

Music Director :- Gaurav Roshan


Song:- Komor UP komor Down (2022)

SINGER - NEELKAMAL SINGH 

FEAT - SHRISHTI UTTRAKHANDI

STARRING - NEELKAMAL SINGH,FEAT - SHRISHTI UTTRAKHANDI

MUSIC - VINAY VINAYAK

LYRICS - ASHUTOSH TIWARI