শরীরের যত্ন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
শরীরের যত্ন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

হলুদের গুন আরও বাড়বে! সঙ্গে আর কি কি উপাদান যোগ করতে হবে?

খাবারে হলুদ মেশালে খাবারে রং এর সাথে স্বাদের ভিন্নতা আসে। আর শরীর সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত কাঁচা হলুদ খাওয়া যে উপকারী তা সকলেরই জানা। কেউ কেউ সকালে খালিপেটে এক টুকরো কাঁচা হলুদ খান, আবার অনেকে গরম জলে বা দুধের মধ্যে হলুদের গুঁড়ো মিশিয়ে খান। হলুদের মধ্যে প্রচুর আন্টিএক্সিডেন্ট বর্তমান। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে এর অসংখ্য উপকারিতার কথা উল্লেখ রয়েছে। স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর এই হলুদের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু হলুদের সঙ্গে আর কিছু উপাদান যা একসঙ্গে খেলে এই হলুদের গুন আরও বাড়িয়ে তোলে, এখানে দেখে নেয়া যাক।

হ্যাঁ, হলুদের সঙ্গে গোলমরিচ খেলে উপকারিতা মেলে কয়েক গুণ বেশি। আসলে হলুদ এবং গোলমরিচ, এই দুটি উপাদানই শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কিন্তু দুটি উপকারী মশলা আলাদাভাবে না খেয়ে কেন একসঙ্গে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়?

আরও পড়ুন : আপনার স্মার্ট ফোনে রয়েছে খাঁটি সোনা 

একাধিক অসুখ-বিসুখের মোকাবিলা:

হলুদে রয়েছে কারকুমিন নামে এক ধরনের উপাদান। হলুদের উপকারিতা অনেকটাই নির্ভর করে এই কারকুমিনের ওপর। কিন্তু কারকুমিন নিজে থেকে শরীরে ভালভাবে মিশতে পারে না। যা গোলমরিচের সঙ্গে খেলে কারকুমিন পুরোপুরি শরীরে মিশে যায়। শরীরের একাধিক অসুখ-বিসুখের মোকাবিলা করতে রান্নার এই দুই উপকরণ রীতিমত ম্যাজিকের মতো কাজ করতে পারে।

আরও পড়ুন : সজনে পাতার উপকার 

ব্যথা-বেদনা সারাতে হলুদ ব্যবহার

বহুকাল ধরে ব্যথা-বেদনা সারাতে হলুদ ব্যবহার করা হয়। আসলে হলুদ শরীরকে ভিতর থেকে সারিয়ে তোলে। তার সঙ্গে গোলমরিচ যুক্ত করলে আরও তাড়াতাড়ি কাজ হয়। গোলমরিচের মধ্যে থাকা পাইপারিন কোষকে সক্রিয় করে তোলে। দীর্ঘদিনের ব্যথা বা নার্ভ সংক্রান্ত যন্ত্রণাও সারিয়ে দেয় এই দুই মশলা। আয়ুর্বেদে আর্থারাইটিসের যন্ত্রণা কমাতে হলুদের ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে। দুটি কালো গোলমরিচ হলুদের সঙ্গে যোগ করে খেলে তা গলা ব্যথা ও সংক্রমণের বিরুদ্ধে কাজ করে।


ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে নিয়মিত হলুদ :

হলুদ ও গোলমরিচ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত ওজন কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেললে একসঙ্গে পাতে রাখুন কাঁচা হলুদ ও গোলমরিচ। যা শরীরের অতিরিক্ত চর্বি গলাতে সাহায্য করে। রোজ সকালে খালি পেটে গরম জলে হলুদ, গোলমরিচ এবং আদা খেলে বাড়ে মেটাবলিসম। 

আরও পড়ুন : হার্ট এর রোগ ও ধর্মীয় প্রভাব 


ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়ে হলুদ :

হলুদ ও গোলমরিচ একসঙ্গে ক্যানসারের বিরুদ্ধেও লড়তে পারে। হলুদের মধ্যে থাকা কারকিউমিন ক্যানসারের কোষ নষ্ট করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে হলুদের ভূমিকা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।


কাঁচা হলুদের সঙ্গে দুধ :

দুধে এক টুকরো কাঁচা হলুদের ব্যবহার হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারে। ভুলে যাওয়ার সমস্যা যাদের আছে কিংবা স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে তবে নিয়মিত কাঁচা হলুদ দিয়ে দৈরি দুধ খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। হলুদ দুধ মস্তিষ্ক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে । দুধ হলুদ মেটাবলিজমের হার বাড়ায় ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ও বয়সের ছাপ, বলিরেখা রুখে দিতেও দারুণ কাজ করে।

 আরও পড়ুন : কোন ৮ টি পুষ্টিকর খাবার চুল পড়া রোধ করে 


লিভারের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারে হলুদ দুধ। এছাড়া শরীরে আলসার বা ঘায়ের প্রবণতা থাকলে তার প্রতিরোধ করে। অ্যাসিডিটির সমস্যাও দূর করে। হলুদ দুধ সর্দি কাশি দূর করতে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন সি সর্দি কাশির মতো সমস্যা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

 

 হলুদ দুধে দুটি কাজু বাদাম:

থাইরডের সমস্যা কমাতে হলুদ দুধে দুটি কাজু বাদাম যোগ করতে পারেন। হলুদের কারকিউমিন উপাদান শরীরের ফোলাভাব, ব্যথা ও প্রদাহ কমাতে কাজ করতে পারে। হাড়ের স্বাস্থ্য মজবুত করে।

 আরও পড়ুন : দাঁতের ক্যাভিটির নিরাময় 

দুধ হলুদের মধু :

হলুদ দুধে মধু ব্যবহার করলে এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট কোষের ক্ষতির বিরুদ্ধে লড়াই করে কোষকে পুনরুদ্ধার ও উজ্জীবিত করে। হলুদ দুধ রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত সহায়ক। এটি লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম এবং রক্তনালী পরিষ্কার করে।

 

চার সপ্তাহ টানা খেলে তবেই হাতেনাতে ফল পাবেন। তবে যে কোনো সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।  

সজনে পাতার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে এদিক ওদিক নানা জানা অজানা তথ্য

সজনে গাছটি ‘অলৌকিক গাছ’ হিসাবেও পরিচিত এবং এর একটি কারণ রয়েছে। গাছের পাতা, ফল, রস, তেল, শিকড়, বাকল, বীজ, শুঁটি ও ফুলের ঔষধি গুণ রয়েছে। গাছ থেকে উৎপাদিত পণ্যের অনেক ব্যবহার রয়েছে। এটি ‘ড্রামস্টিক ট্রি’ নামেও পরিচিত। এটি বেশিরভাগ এশিয়া, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকায় পাওয়া যায়। সজনে পাতাকে অনেকে ‘মরিঙ্গা পাতা’ নামেও চেনে। আজকের আলোচনা সজনে পাতার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে নানা অজানা তথ্য।



১. ক. সজনে পাতা উচ্চ পুষ্টিতে ভরাঃ

সজনের পাতাগুলি পুষ্টির দিক থেকে খুব সমৃদ্ধ। এটি পুষ্টিগত মূল্যের দিক থেকে গাজর, কমলা এবং এমনকি দুধকে পিছনে ফেলে। পাতাগুলির ভারতীয় রন্ধনশৈলীতে অনেকগুলি ব্যবহার খুঁজে পাওয়া যায়। কারণ তারা বহুমুখী এবং বিভিন্ন উপায়ে ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। এগুলিকে জুসে যোগ করা এবং ভাজা সবজি হিসাবে ব্যবহার করা হল, সবচেয়ে সাধারণ উপায়। যখন এগুলো প্রাকৃতিক আকারে খাওয়া হয়, তখন সজনে পাতার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

আরও পড়ুন : অকালে চুল পাকা আটকাবেন কিভাবে 

সজনে পাতার আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ


২. ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধঃ


সজনে পাতা ভিটামিন এ, সি, বি১ (থায়ামিন), বি২ (রাইবোফ্লাভিন), বি৩ (নিয়াসিন), বি৬ এবং ফোলেট সমৃদ্ধ। এছাড়াও তারা ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং জিঙ্ক সমৃদ্ধ। এক কাপ পাতায় ২ গ্রাম প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম (RDA-এর ৮ শতাংশ), ভিটামিন B6 (RDA-এর ১৯ শতাংশ), আয়রন (RDA-এর ১১ শতাংশ), Riboflavin (RDA-এর ১১ শতাংশ) এবং ভিটামিন A (RDA-এর ৯ শতাংশ) থাকে। তাই এর উপকারিতা অনেক।


৩. অ্যামিনো অ্যাসিড সমৃদ্ধঃ


সজনে পাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে, যা প্রোটিনের বিল্ডিং ব্লক। তাদের মধ্যে ১৮ ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড পাওয়া যায় এবং তাদের প্রতিটিই আমাদের সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।


৪. প্রদাহ কমাতে সাহায্য করেঃ


প্রদাহ হল কীভাবে একটি শরীর স্বাভাবিক ভাবে ব্যথা এবং আঘাতের প্রতিক্রিয়া জানায়। আইসোথিওসায়ানেটের উপস্থিতির কারণে সজনে পাতাগুলি প্রদাহ বিরোধী প্রকৃতির। এতে নিয়াজিমিসিন রয়েছে, যা ক্যান্সার কোষের বিকাশে রাজত্ব করতে পরিচিত। ক্যান্সার, আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস এবং অনেক অটোইমিউন রোগের মতো অনেক রোগের মূল কারণ হল প্রদাহ। আমরা যখন আঘাত বা সংক্রমণ ভোগ করি, তখন শরীরে প্রদাহ বৃদ্ধি পায়।

মূলত, এটি আঘাতের বিরুদ্ধে একটি প্রতিরক্ষামূলক প্রক্রিয়া। কিন্তু একটি ভুল জীবনধারা এবং একটি অস্বাস্থ্যকর খাদ্যের কারণে শরীরে প্রদাহ বাড়তে পারে। দীর্ঘমেয়াদী প্রদাহ দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যার দিকে পরিচালিত করে। সজনে পাতা খাওয়া প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।


৫. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধঃ


এই পাতায় অ্যান্টি-অক্সিডেটিভ বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং পরিবেশে উপস্থিত ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে। র‍্যাডিক্যাল দ্বারা সৃষ্ট টাইপ 2 ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যা এবং আলঝেইমারের মতো অনেক দীর্ঘস্থায়ী রোগের জন্য দায়ী। সজনে পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং বিটা-ক্যারোটিন থাকে যা ফ্রি র‍্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে কাজ করে।

এতে রয়েছে Quercetin যা একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। সজনে পাতায় উপস্থিত আরেকটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হল ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড। যা খাবারের পরে রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে।


মহিলাদের উপর করা একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে তিন মাস ধরে নিয়মিত ১.৫ চা চামচ সজনে পাতার গুঁড়ো খেলে রক্তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।


৬. রক্তে শর্করার মাত্রা কম করে :


দীর্ঘস্থায়ী উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রা ব্যক্তিদের মধ্যে ডায়াবেটিসের বিকাশের দিকে পরিচালিত করে। ডায়াবেটিস পরিবর্তে, হার্টের সমস্যা এবং শরীরের অঙ্গ ক্ষতি করতে পারে। এটি এড়াতে, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা ভাল। সজনে পাতা এর জন্য একটি নিখুঁত সম্পদ। কারণ এতে আইসোথিওসায়ানেটের উপস্থিতির কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করে।


৭. কোলেস্টেরল কমায়ঃ


ওটস, ফ্ল্যাক্সসিড এবং বাদাম ছাড়াও, সজনে পাতা উচ্চ কোলেস্টেরলের বিরুদ্ধে একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিকার। কোলেস্টেরল হল মানুষের হৃদরোগের প্রধান কারণ এবং এই পাতা খাওয়া উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রার বিরুদ্ধে যথেষ্ট উন্নতি দেখায়। Moringa oleifera সেই মাত্রা কমাতে পারে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে পারে। গর্ভবতী মহিলারা সাধারণত উচ্চ মাত্রার কোলেস্টেরল অনুভব করেন, যা তাদের মেয়াদে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। গর্ভকালীন ডায়াবেটিস কি? এটি এক ধরনের ডায়াবেটিস যা গর্ভবতী মহিলাদের মধ্যে প্রথম সনাক্ত করা হয় যাদের গর্ভবতী হওয়ার আগে ডায়াবেটিস ছিল না। সজনে পাতা অবশ্যই গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।


৮. লিভার রক্ষা করেঃ


যাদের যক্ষ্মা আছে তারা সজনে পাতা থেকে প্রচুর উপকার পেতে পারে। কারণ এই পাতা যক্ষ্মাবিরোধী ওষুধের নেতিবাচক প্রভাব কমায়। পাতা লিভারের কোষের মেরামতকে ত্বরান্বিত করে। পাতায় পলিফেনলের উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে যা লিভারের অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এমনকি এটি কমাতে পারে। এগুলো লিভারে প্রোটিনের মাত্রা বাড়ায়।


লিভার হল রক্তের ডিটক্সিফিকেশন, চর্বি বিপাক এবং পুষ্টি শোষণের স্থান। লিভারের এনজাইমগুলি স্বাভাবিক থাকলেই এটি সঠিকভাবে কাজ করতে পারে। সজনে পাতা এই লিভার এনজাইমগুলিকে স্থিতিশীল করে।


৯. আর্সেনিক বিষাক্ততা থেকে রক্ষা করেঃ


বিশ্বের অনেক জায়গায়, আর্সেনিক দূষণ একটি সাধারণ সমস্যা। আর্সেনিক অনেক খাদ্য সামগ্রী, বিশেষ করে ভাতের মাধ্যমে আমাদের সিস্টেমে তার পথ খুঁজে পেয়েছে। এই উপাদানটির দীর্ঘমেয়াদী এক্সপোজার ক্যান্সার এবং হৃদরোগের বিকাশ ঘটাতে পারে। গবেষণাগারের প্রাণীদের উপর গবেষণায় দেখা গেছে যে সজনে পাতা আর্সেনিক বিষাক্ততার প্রভাব মোকাবেলা করে।


১০. পেটের জন্য ভালোঃ


সজনে পাতা হজমের সমস্যায় উপকারী। যারা কোষ্ঠকাঠিন্য, ফোলাভাব, গ্যাস, গ্যাস্ট্রাইটিস এবং আলসারেটিভ কোলাইটিসে ভুগছেন তাদের খাদ্যতালিকায় সজনে বা মরিঙ্গা পাতা যোগ করা উচিত। পাতাগুলিতে অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা হজমের ব্যাধিগুলির বিরুদ্ধে একটি আদর্শ প্রতিকার হিসেবে গড়ে তোলে। এমনকি পাতায় প্রচুর পরিমাণে বি ভিটামিন হজমের উন্নতিতে সাহায্য করে।


১১. হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়ঃ


এই পাতা ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের সমৃদ্ধ উৎস। এই দুটি উপাদানই হাড়ের ভালো স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন। যেহেতু মোরিঙ্গা পাতাগুলির একটি প্রদাহ-বিরোধী প্রকৃতি রয়েছে, তাই তারা আর্থ্রাইটিস মোকাবেলায় সহায়তা করে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্থ হাড়গুলিও নিরাময় করতে পারে। এই পাতা ওলিফেরা অস্টিওপোরোসিসের বিরুদ্ধেও লড়াই করে এবং হাড় ও দাঁতকে মজবুত রাখে।


১২. এন্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করেঃ


সজনে পাতা অ্যান্টিসেপটিক এবং অনেক ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এগুলি ক্ষত নিরাময়ের জন্য উপকারী। ক্ষত, ছোটখাটো কাটা এবং পোড়া দ্রুত নিরাময়ে সাহায্য করে কারণ তারা জমাট বাঁধার সময় কমায়।


১৩. স্তন্যপান করানোর উন্নতিঃ


ঐতিহ্যগত আয়ুর্বেদিক ওষুধে, মায়েদের স্তন্যপান বাড়াতে সজনে পাতা ব্যবহার করা হত। যেহেতু এগুলি প্রোটিন, গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টির একটি সমৃদ্ধ উৎস। তাই মোরিঙ্গা পাতা খাওয়া মা এবং শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো।


১৪. ওজন ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করেঃ


সজনে পাতা শরীরের চর্বি বার্ন বাড়ায়। এটি শক্তির মজুদ হ্রাস না করেই ব্যক্তিকে স্লিম করে। এটি ব্যক্তিকে প্রফুল্ল এবং পুষ্ট বোধ করায়। খাবারের লোভ কমায় এবং মেটাবলিজম বাড়ায়। এগুলি কোলেস্টেরলও কম করে।


১৫. ত্বক এবং চুলের জন্য ভালোঃ


প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পুষ্টির কারণে, এই পাতা ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য এবং চেহারা উন্নত করে। এগুলি ত্বকে নমনীয়তা যোগ করে এবং চুলকে উজ্জ্বল করে। পাতায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকে সূক্ষ্ম রেখা ও বলিরেখা কমায়। এতে প্রায় ৩০ টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। শুধু তাই নয়, সজনে পাতার একটি পেস্ট মাথার ত্বকে লাগালে চুলে খুশকি কমে যায় এবং নিস্তেজ, প্রাণহীন চুলে প্রাণ ফিরে আসে। পাতা চুলের ফলিকলকেও শক্তিশালী করে। এগুলো ব্রণ-প্রবণ ত্বকের জন্যও ভালো। এই কারণেই সজনে পাতা অনেক প্রসাধনীর অংশ। ত্বকের টোন উন্নত করে এবং বিশুদ্ধ প্রকৃতি ও থেরাপিউটিক বৈশিষ্ট্যগুলির কারণে একটি উজ্জ্বলতা যোগ করে মুখে।


১৬. স্নায়ুতন্ত্রের জন্য ভালোঃ


অনেক স্নায়বিক ব্যাধি সজনে পাতা ব্যবহারের বিরুদ্ধে ইতিবাচক ফলাফল দেখাতে পরিচিত। এই পাতা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকে সমর্থন করে এবং নিউরো-বর্ধক হিসাবে কাজ করে। ভিটামিন ই এবং সি এর উচ্চ ঘনত্ব নিউরাল অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়তা করে। যাদের মাইগ্রেন আছে বা বারবার মাথাব্যথায় ভুগছেন তাদের নিয়মিত মোরিঙ্গা পাতা খেতে হবে। এই পাতাগুলি মেজাজের ভারসাম্যকারী হিসাবেও কাজ করে কারণ তারা সেরোটোনিন, ডোপামিন এবং নোরাড্রেনালিনের মতো নিউরোট্রান্সমিটারের উৎপাদনকে স্থিতিশীল করে। যা স্মৃতি, মেজাজ এবং উদ্দীপনা-প্রতিক্রিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।


১৭. ডিটক্সিফিকেশন জন্য ভালোঃ


সজনে পাতা প্রাকৃতিক ক্লিনজার এবং সিস্টেমকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। এটি শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এগুলো শরীরে শক্তির মাত্রাও বাড়ায়।


সম্ভাব্য খারাপ দিক: 


সজনে এবং এর পাতা সবার জন্য নাও হতে পারে। সাধারণত বেশিরভাগের জন্য নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর হিসাবে বিবেচিত হলেও, কিছু ছোটখাটো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে যা লক্ষ্য রাখতে হবে। বড় মাত্রায়, পাতা, বাকল, শিকড় এবং সজনে ফলের রেচক বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে।

গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে, এর শিকড়, বাকল এবং নির্যাস জরায়ু সংকোচনের কারণ হতে পারে। গর্ভবতী মহিলাদের তাদের ডায়েটে সজনে পাতা বা পণ্য অন্তর্ভুক্ত করার আগে তাদের ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

একইভাবে, বুকের দুধ খাওয়ানো মহিলাদের এই পাতা এড়ানো উচিত কারণ এটি অজানা যে কোন রাসায়নিক বা পদার্থ দুধের মাধ্যমে শিশুর কাছে যেতে পারে কিনা।

কিছু ক্ষেত্রে, পাতার গুঁড়োতে সুপারিশকৃত সহনীয় পরিমাণের চেয়ে বেশি সীসা পাওয়া গেছে, অনুগ্রহ করে আপনি শুধুমাত্র নামী কোম্পানি থেকে ব্যবহার করেন এমন কোনো নির্যাস উৎস করুন।

পরিশেষে, এটি সুপারিশ করা হয় যে রক্ত ​​পাতলা ব্যক্তিদেরও সজনে পাতা এড়ানো উচিত যদি না আপনি প্রথমে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করেন। সমস্ত জিনিসের মতো, পরিমিতভাবে নেওয়া হলে এটি বেশিরভাগ মানুষের জন্য নিরাপদ হতে পারে, তাই সর্বদা সতর্কতার সাথে এটি ব্যবহার করুন।


উপসংহারঃ


সজনে পাতা পুষ্টির একটি শক্তিশালী পাঞ্চ প্রদান করে এবং একটি প্রদাহ বিরোধী প্রকৃতি আছে। এর সেলুলার-স্বাস্থ্য সুরক্ষামূলক বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে মিলিত অ্যান্টিঅক্সিডেটিভ বৈশিষ্ট্যগুলি একে একটি ‘সুপারফুড’ করে তোলে। এটি প্রদাহজনক এনজাইম উৎপাদন এবং নিম্ন চিনির মাত্রা দমন করে। সমৃদ্ধ স্বাস্থ্য সুবিধাগুলি কাটাতে এগুলিকে আপনার ডায়েটের একটি নিয়মিত অংশ করুন।


PICTORIAL MESSAGES OF PREGNANT AND LACTATING MOTHER'S CARE : Edik-Odik


In India infant mortality rate in the year 2017 was at about 32 deaths per 1000 live births, it was a significant decrease than previous your. Its noble work form whom the persons caring the pregnant and lactating mothers in different villages in India. Here represent some pictorial messages of pregnant and lactating mothers care in Bengali version prepared by Panchayat & Rural Development Department, Govt. of West Bengal.  In the following pictorial messages the community volunteers Sima Di advised properly step by step to the mother's for her better care and protection. 

(1)
In the above pictorial message the Didimoni (ANM of the Health Centre) registered the name of pregnant mother and give her a card also instructed that the card is very valuable and not to lost any more, minimum four checkup to be done at the centre during pregnancy as the Didimoni giuded.

(2)
Arrangement of supplementary food for pregnant and lactating women at Anganwari Centre.
The weight , blood pressure, movement of child will be checked up during health checkup.

(3)
Instructed to take 2 tetanus within one month and IFA tablet for three months.  

(4)
Family level care and sleep at noon.

(5)
Maintain lite work, do not work hard and lifting weight. Encouragement of Institutional delivery and arrangement of money as well as attendant before delivery. 

(6)
Necessary arrangements if home delivery is required. (It is not good practice, so many incidence to be happen during home delivery, always encourage delivery at hospitals or nursing home). 

(7)
Female child and male child both are same. 

(8)
Breastfeed the newborn with in one hour. Required special care and inform the Didimoni of Health Centre if and the child weight less than 2.5 kg.  

(9)
The child only intake breast milk for 6 months. No water, no others. 

(10)
The birth certificate will issued by the Gram Panchayat verified by the registration card of health centre. 



PICTORIAL MESSAGES OF PREGNANT AND LACTATING MOTHER'S CARE : Edik-Odik

Source of  picture collection :
Book of State Public Health Cell
Panchayat & Rural Development 
Government of West Bengal

Jana Uddege Jana Swastha

Tag:
Village level pregnant care
Village level lactating mother care
Pregnant and lactating mothers care in West Bengal
Community health care management.

Next Article >> 

11 METHODS TO GET NGO FUNDS

STOP HAIR LOSS AND MAKE IT GROW- USE GUAVA LEAVES

ইউরিক অ্যাসিড কী? এর জন্য কী কী সমস্যা হয়? কী করবেন?

ইউরিক অ্যাসিড কী? এর জন্য কী কী সমস্যা হয়? কী করবেন?

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে আমরা অনেকেই পরিচিত। কারণ, শরীরে উচ্চ মাত্রার ইউরিক অ্যাসিডের উপস্থিতির ফলে হতে পারে গেঁটে বাত বা গিঁটে গিঁটে ব্যথার মতো একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যা। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তি দেখে অনেকেই দুশ্চিন্তায় খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেন। ইউরিক অ্যাসিড সম্পর্কে আমাদের অনেক ভ্রান্ত ধারণা আছে। সঠিক তথ্য কী, চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে কেন?

মূত্রের মাধ্যমে যে পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড স্বাভাবিক ভাবে বেরিয়ে যায়, আমাদের যকৃত যখন তার চেয়ে বেশি পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে, তখনই রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া স্বাভাবিক অবস্থায় খাবার থেকে উৎপন্ন ইউরিক অ্যাসিড রক্তে মিশে গিয়ে তা কিডনিতে পৌঁছায় এবং কিডনি এই টক্সিক উপাদানকে ছেঁকে বের করে দের শরীরের বাইরে।

দৈনন্দিন ব্যস্ততার চাপে আমরা এমন অনেক খাবার প্রায়ই খাই যা রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা এতটাই বাড়িয়ে দেয় যে কিডনি সেই অতিরিক্ত অ্যাসিড শরীর থেকে বের করতে পারে না। ফলে ক্রমশ আপনার শরীরের বাড়তে থাকে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। এর ফলে স্বাভাবিক ভাবেই আপনি অসুস্থ হয়ে পড়তে থাকেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হাঁটু-সহ বিভিন্ন অস্থিসন্ধিতে ইউরিক অ্যাসিড জমা হতে থাকে এবং তাতে অস্থিসন্ধি ফুলে যায় এবং ব্যথা হতে থাকে।

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় কী কী খাবার খাওয়া নিষেধ?

আসলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় খাবার-দাবারে নিয়ন্ত্রণের তেমন একটা প্রয়োজন নেই। অতিরিক্ত পিউরিনযুক্ত খাবার, যেমন লাল মাংস (রেড মিট), লাল মদ (রম), সামুদ্রিক মাছ কম খাওয়া উচিত্। উচ্চ প্রটিন যুক্ত খাবার, যেমন মাছ-মাংস, মুসুড়ির ডাল, রাজমা, কিছু সবুজ সবজি (পালং শাক) এড়িয়ে চলুন।

এরই সঙ্গে মনে রাখবেন, উচ্চ মাত্রায় চিনি খাওয়াও হতে পারে ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির একটা বড় কারণ। দেহে উচ্চ মাত্রার ইউরিক অ্যাসিডের উপস্থিতির কারণে হতে পারে গেঁটে বাত, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি সমস্যা-সহ নানা রকমের অসুখ।

কী করবেন?

জেনে নিন শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার ও ইউরিক অ্যাসিড শরীর থেকে বের করে দেওয়ার একটি সহজ কৌশল।

স্বাভাবিক অবস্থায় শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের নির্দিষ্ট মাত্রা হল, পুরুষের ক্ষেত্রে: ৩.৪–৭.0 mg/dL এবং মহিলার ক্ষেত্রে: ২.৪–৬.0 mg/dL। এর চেয়ে বেশি হলে তা নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন।

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণের কাজে আপনাকে সহায়তা করবে খুবই সাধারণ একটি জিনিস, যার নাম অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার। এর দাম খুব বেশি চড়া নয়। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার কিনুন। ১ চা চামচ ভিনেগার নিন, এক গ্লাস জলের সঙ্গে মিশিয়ে পান করে ফেলুন। দিনে অন্তত ২-৩ বার এই মিশ্রণ পান করুন নিয়মিত। অরগানিক ও অপাস্তুরিত ভিনেগার হলেই সবচেয়ে ভাল কাজ দেবে।

কোলেস্ট্রেরল নিয়ন্ত্রণে সকালে খালিপেটে ভেজানো বাদাম

দাঁতের ক্যাভিটি

 
দাঁতের ক্যাভিটি

দাঁতের ক্যাভিটির সমস্যা হল দাঁতে পোকা ধরার সমস্যা। দাঁতের ক্ষয় হয়ে যাওয়া এবং দাঁতে গর্তের সৃষ্টি হওয়ার কারণে খাবার খাওয়ার সময় অনেক যন্ত্রণা পোহাতে হয়। এছাড়াও ক্যাভিটি যদি বেশি হয়ে যায় তাহলে রুট ক্যানেল না করানো ছাড়া উপায় থাকে না। কিন্তু ক্যাভিটির সমস্যা থেকে আমরা চাইলেই মুক্তি পেতে পারি। একটু সতর্কতাই এই সমস্যার সমাধান করতে পারে।


আসুন জেনে নিই দাঁতের ক্যাভিটির সমস্যা প্রতিরোধে জরুরি কিছু করণীয়:


১) নিয়মিত ব্রাশ, ফ্লস এবং অ্যালকোহল মুক্ত মাউথওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার রাখুন। দাঁতের পাশাপাশি নজর দিন জিভের দিকেও। নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন জিভ।

২) চিনিযুক্ত ক্যান্ডি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার যতোটা সম্ভব কম খাওয়ার চেষ্টা করুন। এবং যদি একেবারেই না খেয়ে থাকতে না পারেন তবে এই ধরনের খাবার যা দাঁতে লেগে থাকার সম্ভাবনা বেশি খাওয়ার পরপরই দাঁত ভালো করে পরিষ্কার করে নিন।

৩) অতিরিক্ত স্টার্চ ও রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার যেমন চিপস, পাউরুটি, পাস্তা এবং অন্যান্য ক্র্যাকার থেকে দূরে থাকুন। এতে ক্যাভিটির সমস্যাও দূরে থাকবে।

৪) যে সকল কার্বোনেটেড সফট ড্রিংকসে অনেক বেশি মাত্রার চিনি, ফসফরাস এবং কার্বনেশন যৌগ রয়েছে তা একেবারেই পান করবেন না। এর পরিবর্তে তাজা ফলের রস পান করুন। এবং অবশ্যই ফলের রস পানের পর মুখ পরিষ্কার রাখুন।

৫) বাচ্চাদের নরম দাঁতে খুব সহজেই ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ হয়। তাই বাচ্চাদের ব্যাপারে অতিরিক্ত সতর্ক থাকুন। বাচ্চাদের নরম ব্রিসলের ব্রাশ ব্যবহার করতে দিন এবং টুথপিক ব্যবহার করতে দেবেন না। প্রতি ৩ মাস পরপর বাচ্চাদের ব্রাশ বদলে দিন।

৬) দাঁতের ডাক্তারের কাছে সচরাচর যাওয়া হয়ে ওঠে না। কিন্তু একটু কষ্ট করে হলেও বছরে দুবার ডেন্টিস্টের কাছে গিয়ে চেকআপ করান এবং দাঁতের যে কোনো সমস্যা অবহেলা না করে যতো দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।

কোলেস্ট্রেরল নিয়ন্ত্রণে সকালে খালিপেটে ভেজানো বাদাম