সরকারি প্রকল্প লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
সরকারি প্রকল্প লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

Maa ki Rasoi 2025: মাত্র ৯ টাকায় পেটভরা খাবার

আগামী ১৩ জানুয়ারি মহাকুম্ভ মেলা, আর এই মেলাকে উদ্দেশ্য করে সাজো সাজো রব। এবছর ৪০ কোটির উপর ভক্ত এই মেলায় আসতে পারে বলে বিভিন্ন মহল মনে করছে। বিভিন্ন ভক্তের জন্য বিভিন্ন সংস্থা যথারীতি খাদ্যের ব্যবস্থা করছে। 

উত্তরপ্রদেশে যৌথ রান্নাঘর প্রকল্পের সূচনা:

উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। মহাকুম্ভমেলা শুরুর মুখে শুক্রবার (১০/০১/২০২৫) প্রয়াগরাজে 'মা কি রসোই' নামে একটি যৌথ রান্নাঘর প্রকল্পের সূচনা করেছেন।


আরও পড়ুন : শীতের মরসুমে ভালো জ্যাকেট ও শীতের পোশাকের যত্ন নেবেন কিভাবে


খাবারের তালিকা:

পশ্চিমবঙ্গ অর্থাৎ বাংলার 'মা ক্যান্টিন'-এর আদলে তৈরি ওই রান্নাঘর থেকে মাত্র ৯ টাকায় পেটভরা খাবার দেওয়া হবে প্রত্যেককে।


খাবারের তালিকায় থাকছে ডাল, চারটি রুটি, তরকারি, ভাত, স্যালাড এবং একটি মিষ্টি।


সাহায্যকারী সংস্থা :

নন্দী সেবা সংস্থান,  মূলত আর্থিকভাবে দুর্বল গোষ্ঠীর মানুষের কথা ভেবে তৈরি এই রসুইঘর চালানোর দায়িত্বে রয়েছে । উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন সূত্রে খবর, যৌথ রান্নাঘরটি জনতার উদ্দেশে নিবেদিত হলেও আধুনিক রেস্তোরাঁয় যা যা থাকে, এতে তার সবকিছুই রয়েছে। 

আরও পড়ুন : পাটালি গুড় আর পুলি পিঠা পায়েস 

আরও পড়ুন : বলিউড ২০২৫ - কোন ছবি গুলো রিলিজ হতে চলেছে 


কোথায়?

রেস্তোরাঁটি বানানো হয়েছে প্রয়াগরাজের স্বরূপরানি নেহরু হাসপাতাল চত্বরে। এই উদ্দেশ্য সাধনে প্রয়াগরাজ সফরের  দিনে হাসপাতালে গিয়ে 'মা কি রসোই'-এর প্রস্তুতি সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়ার পর প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী।

আরও পড়ুন : হলুদের গুন আরও বাড়বে কোন জিনিস প্রয়োগ করলে 

একবারে কতজনের জন্য খাবার :

শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ওই রান্নাঘর থেকে মাত্র ৯ টাকায় পেটভরা খাবার দেওয়া হবে প্রত্যেককে। খাবারের তালিকায় থাকছে ডাল, চারটি রুটি, তরকারি, ভাত, স্যালাড এবং একটি মিষ্টি। এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। প্রায় ২,০০০ বর্গফুট এলাকাজুড়ে তৈরি মা কি রসোই-এ একসঙ্গে ১৫০ জন বসে খেতে পারবেন। 


হাসপাতালে আসা হাজারো রোগীর পরিবারের লোকজনের পক্ষে এই রান্নাঘর সবচেয়ে কার্যকর হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই. উদ্যোগ কেবলমাত্র সাশ্রয়ী নয়, বরং দরিদ্র মানুষের জন্য এক বিশাল সহায়তা।

গতিধারা প্রকল্প ২০২৫ : সরকারি প্রকল্পে গাড়ি কিনে মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা আয়।

পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১৪ সাল থেকে এই প্রকল্প শুরু করে। এই প্রকল্পে সরকারি ভর্তুকিযুক্ত ঋণের মাধ্যমে বেকার যুবক-যুবতীগণ বাণিজ্যিক গাড়ি কিনে সেই গাড়ি থেকে আয় করতে পারবেন। ঋণ যে কোনো জাতীয় ব্যাংক, কোঅপারেটিভ ব্যাংক, গ্রামীণ ব্যাংক থেকে দেওয়া হয়। যেকোনো ছোট বা বড় বাণিজ্যিক গাড়ির জন্য সর্বোচ্চ দশ লাখ টাকা ধার্য করা হয়েছে এই প্রকল্পে। 


প্রকল্প গতিধারা : 

পরিবহন বিভাগ, পশ্চিমবঙ্গ সরকার 

কারা আবেদন করতে পারবেন :

ক. যে কোন বছরের ১লা এপ্রিলের হিসেবে ঐ যুবক/যুবতীর কুড়ি বছরের বেশি কিন্তু ৪৫ বছরের কম হতে হবে। তবে তপশিলি জাতি, আদিবাসী ও ওবিসিদের ক্ষেত্রে যথাক্রমে ৩ বছরের ও ৫ বছরের ছাড় থাকে। 

খ. আবেদনকারী কে বেকার হিসেবে এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্কে নথিভুক্ত হতে হবে। 

গ. পরিবারিক মাসিক আয় ২৫ হাজার টাকার বেশি হবে না। 

ঘ. যুবশ্রী প্রকল্পের উপভোক্তড়াও এই প্রকল্পে আবেদন করতে পারবে, তবে গতিধারায় আর্থিক সাহায্য পাওয়ার পরেই যুবশ্রী প্রকল্পের ভাতা বন্ধ হতে পারে।

প্রকল্পের উদ্দেশ্য ও প্রাপ্য পরিষেবা :

বেকার এবং এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্কে নথিভুক্ত যুবক- যুবতীদের পরিবহন ক্ষেত্রে স্বনিযুক্তির সুযোগ করে দেওয়াই এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য। 



নতুন সিনেমা কিভাবে পাবেন? ক্লিক করে জেনে নিন।

আবেদনকারী বাণিজ্যিক গাড়ি কিনলেই রাজ্য সরকারের পরিবহন বিভাগ মোট দামের ৩০% অথবা সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা অনুদান হিসেবে দেবে এবং ওই অর্থ ফেরত দিতে হবে না। 

এছাড়া সমস্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক, গ্রামীণ ব্যাঙ্ক ও সমবায় ব্যাঙ্ক ছাড়াও প্রকল্পের তালিকাভুক্ত ১৩টি নন-ব্যাঙ্কিং ফিনান্স কর্পোরেশান (NBFC) থেকে গতিধারা প্রকল্পের জন্য আর্থিক সহায়তা পাওয়া যাবে। 

এই প্রকল্পের আওতায় গাড়ি কিনলে পরিবহন বিভাগের সহায়তায় পারমিট পেতেও অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। 

পশ্চিমবঙ্গ পরিবহন কাঠামো উন্নয়ন নিগম এই প্রকল্পের কার্যকরী এজেন্সি হিসাবে কাজ করছে।

গতিধারা গতিধারা প্রকল্পের জন্য কোথায় যোগাযোগ করতে হবে:

জেলার ক্ষেত্রে আঞ্চলিক পরিবহন আধিকারিক। জেলা পরিবহন দপ্তর আবেদনপত্র গ্রহণ করবে এবং আবেদনের ভিত্তিতে একটি লিস্ট বের করবে। 

এই প্রকল্পের ঋণ দেওয়া হবে শ্রম দপ্তর (লেবার ডিপার্টমেন্ট ) থেকে।